স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ২০ হাজার বিদেশী শ্রমিককে কোয়ারেন্টাইনে রেখেছে সিঙ্গাপুর। দুটি ডরিমোটরিকে বানানো হয়েছে আইসোলেশন সেন্টার।
কর্তৃপক্ষের দাবি, শ্রমিকদের সবাই দক্ষিণ এশিয়ার নাগরিক। সিঙ্গাপুরে হঠাৎ করেই করোনাভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধির লক্ষণ দেখা দেয়ায়, আগামী ১৪ দিনের জন্য তাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এরমাঝে, একটি ডরমিটোরিতে ১৩ হাজার শ্রমিকের মধ্যে ৬৩ জনের শরীরে দেখা দিয়েছে সন্দেহজনক উপসর্গ।
অন্য ডরমিটোরিতে ৬ হাজার ৮শ’ শ্রমিককে রয়েছেন; যাদের ২৮ জনকে সন্দেহের তালিকায় রেখেছে কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, কোয়ারেনটাইনে থাকলেও, নিয়মিত বেতন-ভাতা পাবেন শ্রমিকরা। তাছাড়া, থাকবে ৩ বেলা খাবার, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও নিয়মিত শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপের সুযোগ।
গেল ২৪ ঘণ্টায় সিঙ্গাপুরে ২৬ বাংলাদেশীর শরীরে মিলেছে করোনাভাইরাস; সবমিলিয়ে সংখ্যাটি ৭৪।
লাইট/এএইচ