শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১১:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও জুনে চলে যায় কীভাবে, প্রশ্ন রিজভীর ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা সিঙ্গাপুর-যুক্তরাজ্য থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১৩৬৬ কোটি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের এগিয়ে আসার আহ্বান ড. ইউনূসের ২০২৬ বিশ্বকাপে মেসির খেলা নিয়ে যা জানালেন আর্জেন্টাইন কোচ মহাসড়কে অটোরিকশা উঠলেই ব্যবস্থা, ছিনতাইয়ে জিরো টলারেন্স ঈদের ছুটিতে ঢাকাবাসী নিরাপদ থাকবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব গাজায় হঠাৎ হামাসের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভ শফিক রেহমানকে যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন দেওয়া কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট বাংলাদেশে কারখানা স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনা এক্সিম ব্যাংক

নাইক্ষ্যংছড়ি’র ঘুমধুমে হবে স্থলবন্দর: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

লাইটনিউজ রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমে স্থলবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে সীমান্ত সড়ক ও স্থলবন্দরের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন তিনি।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সীমান্ত সড়ক এবং সম্ভাব্য স্থলবন্দর নির্মাণের স্থান পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে সেখানে একটি স্থলবন্দর নির্মাণ করা যায় কি না, তা বিবেচনায় রাখা হবে।

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আগে ছিল, এখনও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তাই রোহিঙ্গা পরিস্থিতি বিবেচনায় একটি স্থলবন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে নৌপথের চেয়ে স্থলপথ সুবিধাজনক। ঘুমধুমের এশিয়ান ট্রান্সপোর্ট রোডটি দুদেশের জন্য সহজ যোগাযোগের পথ। টেকনাফে আমাদের একটি বন্দর রয়েছে। সেখানে কিছু পণ্য আমদানি হলেও মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের কারণে বাণিজ্যে ঘাটতি দেখা দিয়েছিল। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তা সমাধান হবে।’

ড. সাখাওয়াত হোসেন জানান, টেকনাফ বন্দরকে স্থলবন্দর বলা হলেও এটি মূলত নৌবন্দরের মতো কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ভবিষ্যতে এটি আন্তর্জাতিক নৌবন্দর বা চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের অধীনে উন্নত হতে পারে। তবে ঘুমধুম এলাকায় একটি স্থলবন্দর নির্মাণের সম্ভাবনা নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে।

এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মানজারুল মান্নান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবদুল্লাহ ইয়ামিন, ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. ফারুক হোসেন খানসহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

 

আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 Lightnewsbd

Developer Design Host BD