শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১২:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও জুনে চলে যায় কীভাবে, প্রশ্ন রিজভীর ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র ঘোষণা সিঙ্গাপুর-যুক্তরাজ্য থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১৩৬৬ কোটি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে এশীয় নেতাদের এগিয়ে আসার আহ্বান ড. ইউনূসের ২০২৬ বিশ্বকাপে মেসির খেলা নিয়ে যা জানালেন আর্জেন্টাইন কোচ মহাসড়কে অটোরিকশা উঠলেই ব্যবস্থা, ছিনতাইয়ে জিরো টলারেন্স ঈদের ছুটিতে ঢাকাবাসী নিরাপদ থাকবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব গাজায় হঠাৎ হামাসের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভ শফিক রেহমানকে যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন দেওয়া কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট বাংলাদেশে কারখানা স্থানান্তরে সহায়তা করবে চীনা এক্সিম ব্যাংক

৮৭ শতাংশ কারখানার শ্রমিকরা বেতন পেয়েছে

লাইটনিউজ রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২০

শ্রমিক-কর্মচারীদের মার্চ মাসের বেতন ১৬ এপ্রিলের মধ্যে পরিশোধের জন্য সদস্যভুক্ত কারখানার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছিল তৈরি পোশাক মালিক ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএ। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ৮৭ শতাংশ কারখানা নিজ নিজ শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫টায় এ তথ্য জানান বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক।

এর আগে গত ৬ এপ্রিল বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক এবং বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান স্বাক্ষরিত যৌথ এক ঘোষণায় ১৬ এপ্রিলের মধ্যে মার্চ মাসের বেতন পরিশোধের সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানান।

আর করোনা ভাইরাসের কারণে শ্রমিকদের সুরক্ষায় আগামী ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখতে সদস্যদের প্রতি একইভাবে অনুরোধ জানায় পোশাক মালিকের এই দুই সংগঠন। এ বিষয়ে সদস্যদের চিঠি পাঠানো হয়।

বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক বলেন, আমরা এমন একটা সময় পার করছি যখন ক্রেতা তাদের অর্ডার বাতিল করছেন, তাদের কেউ দেরিতে টাকা দিচ্ছেন কেউ দিচ্ছেন না। এরপরও আমাদের দেওয়া সময়ের মধ্যে ৮৭ শতাংশ কারখানা শ্রমিকদের মজুরি পরিশোধ করেছে। বড় সব কারখানা তাদের বেতন পরিশোধ করলেও ছোট ও মাঝারি কারখানা তাদের বেতন পরিশোধ করতে পারেনি। আমরা তাদের সহযোগিতায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। যারা প্রচলিত/অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি করেন তাদের জন্য ব্যাংকে যাচ্ছি, সেখান থেকেও সাড়া পাচ্ছি।

‘তহবিল শুধু ব্যাংকের শর্তের মধ্যে সীমাবদ্ধ না, লকডাউন চলছে, পরিবহন বন্ধ, সীমিত লেনদেন হচ্ছে, পুরোটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ। অন্যদের বেতন পরিশোধে কাজ করে যাচ্ছি হয়তো সাময়িক বিচ্যুতি হবে তবে তা কাটিয়ে উঠতে পারবো।

তিনি আরো বলেন, এ সংকট বিশ্বব্যাপী, বিষয়টা এমন নয় যে প্রতি মাসের বেতনের জন্য রাস্তায় নামতে হয়। বাকি যে ১৩ শতাংশ কারখানা তাদের বেতন পরিশোধ করতে পারেনি আমরা চেষ্টা করছি আগামী ২০/২২ এপ্রিলের মধ্যে হবে। কোনোভাবেই ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত না যাওয়ার চেষ্টা করবো, আপনারা আমার পাশে থাকবেন।

লাইটনিউজ/এসআই

আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 Lightnewsbd

Developer Design Host BD