আবহওয়া অধিদপ্তরের পূর্বের ঘোষণায় জেনেছিলাম ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তীব্র শৈত্য প্রবাহ থাকবে। তা সত্বেও দীর্ঘ দিন পর সরকারি ছুটির সাথে মিলিয়ে চলে গেছি নিজ গ্রামে। গাইবান্ধ জেলার সাদুল্লাপুরের
গাইবান্ধা জেলার, সাদুল্লাপুর উপজেলার খুবই সাধারণ একটা ইউনিয়ন ‘নলডাঙ্গা’। ব্যবসা-বাণিজ্য এবং ইতিহাসে গৌরবময় এই এলাকার শিক্ষার মান অন্য দশটি এলাকার থেকে অনেক বেশি। অবস্থানগত কারণে পার্শ্ববর্তি সুন্দরগঞ্জ এবং সাদুল্লাপুর উপজেলার
৬ আগস্ট, ১৯৪৫। হিরোশিমা শহরে ঝকঝকে সকাল। শহরের ঘুম ভাঙেনি তখনও। শিশুরা তাদের স্কুলে প্রভাতি শরীর চর্চায় ব্যস্ত, কর্মজীবী মানুষরা তাদের কর্মস্থলে কাজ শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সময় তখন সকাল
যতই দিন যাচ্ছে, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ততই বাড়ছে। সেই সঙ্গে দীর্ঘ হচ্ছে মৃত্যুর মিছিলও। প্রতি মুহূর্তে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন অসংখ্য মানুষ। ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা ২০ লাখ
সুজন দে || আমার পরিবার ও আমার সুহ্রদরা আমাকে বারংবার বারন করছে ঘর থেকে বের না হওয়ার জন্য। প্রথমত তাদেরকে আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি কারণ তারা আমাকে নিয়ে একটু হলেও