বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন

ব্যাতিক্রমী উদ্দ্যোগে পাংশায় শিশু খাদ্য বিতরণ

লাইটনিউজ রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০
শনিবার (১৮ এপ্রিল) বেলা ১২টায় পাংশা ডাক বাংলো চত্ত্বরে আদর্শ বাড়তি খাবার কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন এমপি পুত্র আশিক মাহমুদ মিতুল।

রতন মাহমুদ রাজবাড়ী প্রতিনিধি : সুস্থ্য শিশু আগামীর ভবিষ্যৎ। ‘দুঃস্থ পরিবারের ৬ মাস থেকে ২ বছরের শিশু সন্তানের পাশে আমরা’ শ্লোগানকে সামনে রেখে আদর্শ বাড়তি খাবার কর্মসূচি চালু করেছেন রাজবাড়ী-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুল হাকিমের পুত্র জেলা আওয়ামীলীগের অন্যতম সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তরুন প্রজন্মের নেতা আশিক মাহমুদ মিতুল।

বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জিল্লুল হাকিম এমপির নির্দেশনায় এ কর্মসূচি চালু হয়েছে বলে জানা গেছে। অসহায় পরিবারের শিশুদের পুষ্টির নিশ্চয়তার লক্ষ্যে ৮ হাজার শিশুদের মাঝে বাড়ি বাড়ি গিয়ে শিশু খাদ্য সহায়তা দেয়া হবে। উদ্বোধনের প্রথম দিনে পাংশা পৌর এলাকায় ১ হাজার শিশু খাদ্য বিতরণ করা হয়।

শনিবার (১৮ এপ্রিল) বেলা ১২টায় পাংশা ডাক বাংলো চত্ত্বরে আদর্শ বাড়তি খাবার কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন এমপি পুত্র আশিক মাহমুদ মিতুল।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাংশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুজহাত তাসনীম আওন, পাংশা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আহসান উল্লাহ, পাংশা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিভিল সার্জন ডা.এ এফ এম শফিউদ্দিন পাতা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক মোঃ জালাল উদ্দিন বিশ্বাস, পৌর আ’লীগের সহ-সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দিপক কুমার কুন্ডু, পাংশা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ শাহিদুল ইসলাম মারুফ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আর.এম.ও ডা: তরুন কুমার পাল, শিশু বিশেষজ্ঞ ডা: নিপা নন্দী, উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মনোয়ার হোসেন জনি, উপজেলা নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মোঃ তৈয়বুর রহমান প্রমূখ।

আদর্শ বাড়তি খাবার কর্মসূচির উদ্বোধনের সময় আশিক মাহমুদ মিতুল বলেন, ৬ মাস বয়স থেকে দুই বছরের শিশুদের মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবারের প্রয়োজন হয়। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে প্রতিটি শিশু যাতে সুরক্ষিত থাকে, তাদের যেন কোন পুষ্টির ঘাটতি না হয় সেকারণে আমি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে দরিদ্র ও অসহায় পরিবারের শিশুদের মাঝে পুষ্টিকর খাদ্য বিতরণ কর্মসূচী চালু করেছি।

শিশু খাদ্যের মধ্যে রয়েছে মিষ্টি কুমড়া, সুজি, চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজ, চিনি ও রসুন। পর্যায়ক্রমে পাংশা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের দরিদ্র পরিবারের মধ্যে ৫ হাজার এবং বালিয়াকান্দি ও কালুখালীতে ৩ হাজার সর্বমোট ৮ হাজার শিশুর জন্য এই খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হবে। পরে এসকল শিশু খাদ্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাড়ী বাড়ী গিয়ে পৌঁছে দিয়ে আসেন।

লাইটনিউজ

আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 Lightnewsbd

Developer Design Host BD