বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগে সবচেয়ে বড় বাধা সাতটি। এর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে দুর্নীতি। এরপরেই আছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা দিতে আইনের দ্রুত প্রয়োগের অভাব, সিদ্ধান্ত গ্রহণে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও মাত্রাতিরিক্ত সময়ক্ষেপণ, দুর্বল
চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হারে চীনকে ছাড়িয়ে যাবে বাংলাদেশ। তবে ভারতের চেয়ে কম হবে। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যান্য কয়েকটি দেশের তুলনায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বেশি হবে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান দুটি খাত রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে এপ্রিলে। রপ্তানি আয় সাড়ে ১৬ শতাংশ এবং রেমিট্যান্স প্রায় ১৭ শতাংশ কমেছে। এ দুই খাতে আয় কমায়
তিন মাস পর পর মিলবে দেশের অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র। এজন্য প্রথমবারের মতো করা হচ্ছে কোয়ারলি জিডিপি (কিউজিডিপি) হিসাব। প্রতি তিন মাসে হিসাব প্রকাশের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) আরও
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির পর ডলার সংকটে পড়ে দেশ। ডলার সাশ্রয়ের নানা উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবুও রিজার্ভের ওপর চাপ কমছে না। বরং আমদানি বিল পরিশোধে প্রতিনিয়তই রিজার্ভ থেকে বাজারে ডলার
রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে এক টাকা বাড়িয়ে ডলারের দাম পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠালে প্রতি ডলারে পাওয়া যাবে ১০৮ টাকা। সরকারের আড়াই শতাংশ প্রণোদনাসহ মিলবে ১১০
বাংলাদেশকে ঋণ দেওয়ার আগে বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তবে আগামী জুনের আগে আন্তর্জাতিক নিয়মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গণনা ছাড়া আইএমএফের অন্যান্য শর্ত বাস্তবায়ন করা হবে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর মে মাসের শুরুর দিকেই আরও চাপ আসছে। মে মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেনা বাবদ একসঙ্গে শত কোটি ডলারের বেশি পরিশোধ করতে হবে।
ঈদের বাড়তি ব্যয় মেটাতে ব্যাংকগুলোয় নগদ অর্থের চাহিদা বেড়েছে। গ্রাহকরা বেশি করে টাকা তুলে নিচ্ছেন। এতে এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে ধার করছে। ফলে কলমানিতে (স্বল্প সময়ের জন্য ধার) সুদের
আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ) থেকে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ যথাসময়ে পাওয়া যাবে বলে সংস্থাটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ওই ঋণ পেতে এখন শর্তগুলো বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সব শর্তই নির্দিষ্ট সময়ে বাস্তবায়ন করার