করোনা সংকটে স্থবির হয়ে পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। ভালো নেই প্রবাসীরা। দেশের মতো প্রবাসীদের অনেকে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যেই জুনে রেকর্ড ১৮৩ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এর আগে এক
১ জুলাই বুধবার ব্যাংক হলিডে (ছুটির দিন)। এ উপলক্ষে দিনটিতে ব্যাংকের সব ধরনের লেনদেন বন্ধ থাকবে। এজন্য বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের লেনদেনও। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে (সুইস ব্যাংক) কোনো কোনো বাংলাদেশি যেন ‘টাকার পাহাড়’ গড়ে তুলেছেন। ২০১৯ সালে বাংলাদেশিদের মোট সঞ্চয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৩০ লাখ ফ্র্যাংক। স্থানীয় মুদ্রায় ৫ হাজার ৪২৭
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নতুন রেকর্ড ৩৫ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করার পর প্রবাসীরাও রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে রেকর্ড গড়েছে। মহামারি করোনার মাঝেও তারা রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন বলছে,
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে বাংলাদেশকে ১০৫ কোটি ডলার সহায়তা দেবে বিশ্ব ব্যাংক। কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ও মহামারী প্রতিরোধে সক্ষমতা বাড়াতে তিনটি প্রকল্পে এ অর্থ ব্যয় করা
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত ও দেশের অন্যতম বেসরকারি ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের (ইউসিবি) পরিচালনা পর্ষদ কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের বেতন ভাতা না কমানোর ঘোষণা দিয়েছে। পর্ষদের পক্ষ থেকে চেয়াম্যান রুকমিলা জামান স্বাক্ষরিত
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রাদুর্ভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় ঘোষিত বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণগ্রহীতাদের আবেদন কম সময়ের মধ্যে যাচাই-বাছাই করে দ্রুত বিতরণের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে নির্ধারিত বিধি-বিধানের
খেলাপি গ্রাহকদের জন্য একের পর এক সুবিধা দিলেও ‘ভালো’ ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে বিরূপ আচরণ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতো দিন ‘ভালো’ ঋণগ্রহীতাদের কাছ থেকে ঋণের বিপরীতে যে সুদ আদায় করতো ব্যাংকগুলো, তার
ব্যক্তিগত ভ্রমণ কোটার বিপরীতে গ্রাহকদের ব্যাংক হিসাবের বিপরীতে আন্তর্জাতিক ডেবিট কার্ড ইস্যু করার সুযোগ দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এই কার্ডেও আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ডের মতোই সব ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভ্রমণ কোটার
করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় ব্যাংক লেনদেনের সময়সূচিতে আবারও পরিবর্তন এনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে সারা দেশে ব্যাংক লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। তবে লেনদেন পরবর্তী ব্যাংকের আনুষঙ্গিক